ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।
ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।ঐতিহ্যবাহী সুমেশ্বরী নদীটি বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুরে অবস্থিত। নদীটি ভারতে মেঘালয় রাজ্য হতে উৎপত্তি হয়ে বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে সুমেশ্বরী নাম দারণ করেছে । নদীটি অত্যন্ত খরস্রোতা। নদী হইতে বালি, কয়লা, পাথর উত্তোলন করে প্রতিদিন শত শত হত দরিদ্র মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে। এই নদীতে এক সময় মহাশুল মাছ পাওয়া যেত।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস